প্রায়ই স্টুডেন্টরা তাদের স্টুডেন্ট লাইফে ছোটখাটো স্বপ্ন গুলোকে পূরণ করতে পারেনা। পকেটে টাকা না থাকার কারণে। কারণ! তাদের ফ্যামিলি থেকে আর কত সাপোর্ট দিবে? পড়াশোনার খরচ দিচ্ছে, থাকা খাওয়ার খরচ দিচ্ছে, পোশাক কেনার খরচ দিচ্চে এমনকি টুকটাক পকেট খরচে ও টাকা দিচ্ছে। বর্তমান যুগে ওই পকেট মানি দিয়ে চলা সম্ভব না।
আপনি যদি স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন এবং এই ধরনের সিচুয়েশন ফেস করতেছেন। চিন্তার কোন কারণ নেই আজকের এই লেখাটির শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
আমি আপনার জন্য এক বা দুটি নয়, পাঁচটি উপায় বলব এগুলোর একটিও যদি আপনি সঠিক ভাবে করতে পারেন তাহলে পড়াশোনার পাশাপাশি টাকা আয় করতে পারবেন। যেটা দ্বারা আপনি আপনার স্বপ্ন গুলোকে পূরণ করতে পারবেন। আসুন তাহরে জেনে নেই সেই উপায় গুলো কি কি:
১) ব্লগার বা ব্লগিং: আপনি একটা ব্লগ ওয়বে সাইট তৈরি করে লেখালেখি করার মাধ্যমেও গুগল অ্যাডসেন্স দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারেন। আপনি হয়তো ভাবছেন যে আমিতো কোন কিছু জানিনা কি বিষয় নিয়ে লেখালেখি করব আমার তো কোন স্কিল নেই। তাহলে শুনে নিন, লেখালেখির জন্য কোন স্কেল এর প্রয়োজন হয় না।
আপনি যে বিষয়টি জানেন সে বিষয় নিয়ে লিখতে শুরু করুন। যদি আপনি বই পড়তে ভালবাসেন বা কোন কোন বই আপনার ভালো লেগেছে সেই সব বিষয় নিয়েও লিখতে পারেন। অথবা আপনি যদি ঘুরতে ভালোবাসেন বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান আছে সেগুলো নিয়েও লিখতে পারেন।
এছাড়াও বিভিন্ন ফুড আইটেম নিয়েও লেখালেখি করতে পারেন। এগুলো বাদেও আপনার জানা অনেক বিষয় আছে যেগুলো আপনি একটু চিন্তা করলেই বুঝতে পারবেন যে আপনি কোন কোন বিষয়ে ভালো জানেন এবং কোন কোন বিষয় নিয়ে লেখালেখি করবেন।
২) ইউটিউবার বা ইউটিউবিং: ইউটিউবে একটি চ্যানেল তৈরি করে ভিডিও আপলোড করতে পারেন। আমরা প্রত্যেকেই কিছু না কিছু জানি। এন্ড্রয়েড ফোন কিভাবে ব্যবহার করতে হয় আমরা কিন্তু! সবাই জানি এন্ড্রয়েড ফোনের বিভিন্ন অ্যাপস এবং বিবিন্ন টিপস এন্ড ট্রিকস মানুষের কাছে ভিডিও আকারে তুলে ধরতে পারেন। অথবা আপনার যে বিষয়টি ভালো লাগে সে বিষয়টির উপর ভিডিও তৈরি করতে পারেন। ভিডিও তৈরি করে আপনার চ্যানেলে আপলোড করুন।
আপনার এই ভিডিও গুলো যখন ভিউ হবে তখন বিভিন্ন উপায়ে আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেল থেকে ইনকাম করতে পারবেন। এখন কে না জানে আমরা প্রত্যেকেই ইউটিউব সম্পর্কে কম বেশি জানি। আপনার পড়াশোনার পাশাপাশি আপনার যে বিষয়টি ভালো লাগে সেই বিষয়ের উপর ভিডিও তৈরি করে আপনার চ্যানেলে আপলোড করতে পারেন। এইভাবে পড়াশোনার পাশাপাশি আপনি ভালো একটা পরিমানে আয় করতে পারবেন।
৩) গ্রাফিক্স ডিজাইন: এটি এমন একটি পেশা যার ডিমান্ড দিন দিন বাড়তেছে। তাই আপনি চাইলে পড়াশোনার পাশাপাশি ফটোশপ এর ব্যবহার শিখে অনলাইন মার্কেট প্লেস গুলোতে কাজ করতে পারেন। বর্তমানে অনলাইন মার্কেট প্লেসে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার এর প্রচুর ডিমান্ড। তাই আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনার হয়েও অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন।
এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন কোম্পানি চালু করতেছে। এইসব সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানিগুলোর ব্যানার, লোগো ইত্যাদি বিষয়ে সাহায্য নেওয়ার প্রয়োজন হয়। তাই আপনি লেখাপড়ার পাশাপাশি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে নিতে পারেন। সেটা দ্বারা অনলাইনে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে পারেন।
৪) ভিডিও এডিটিং: ভিডিও এডিটিং এর বর্তমানে সময় প্রচুর চাহিদা। অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতে ভিডিও এডিটিং এর সার্ভিস দেওয়ার মাধ্যমে আপনি আলাদা একটি আর্নিং করতে পারেন। এছাড়াও বর্তমানে ইউটিউব এর যুগ লক্ষ-কোটি চ্যানেল আছে। অনেক চ্যানেল আছে যারা ভিডিও এডিটর নিয়োগ দিয়ে থাকে।
আপনি চাইলেও ভিডিও এডিটিং স্কিল ডেভেলপ করে অনলাইনে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ করতে পারেন যার মাধ্যমে খুব ভালো পরিমাণ একটা অর্থ আয় করতে পারবেন।
৫) ফটোগ্রাফি: ফটোগ্রাফি করার মাধ্যমে ভালো মানের অর্থ আয় করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে দেখবেন বিয়ে, বার্থডে পার্টি ইত্যাদি অনুষ্ঠানে ফটোগ্রাফি প্রয়োজন হয়। এছাড়াও আপনি ফ্রীল্যান্স ফটোগ্রাফি হিসেবেও কাজ করতে পারেন। ফটোগ্রাফি একটি ক্রিয়েটিভ প্রফেশন এবং এটি অনেক ডিমান্ডেবল প্রফেশন। মানুষ তাদের বিশেষ মুহুর্তগুলোকে ক্যামেরা বন্দি করে রেখে দিতে চায় স্মৃতি হিসেবে। এখন সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ। এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়াতে সুন্দর সুন্দর ছবি আপলোড দেওয়ার জন্য ফটোগ্রাফারদের খুঁজে থাকে।
>>>>>ব্লগিং এর বিষয়ে বিস্তারিত শিখতে নিচের এই ভিডিও টি দেখতে পারেন<<<<<
২) ইউটিউবার বা ইউটিউবিং: ইউটিউবে একটি চ্যানেল তৈরি করে ভিডিও আপলোড করতে পারেন। আমরা প্রত্যেকেই কিছু না কিছু জানি। এন্ড্রয়েড ফোন কিভাবে ব্যবহার করতে হয় আমরা কিন্তু! সবাই জানি এন্ড্রয়েড ফোনের বিভিন্ন অ্যাপস এবং বিবিন্ন টিপস এন্ড ট্রিকস মানুষের কাছে ভিডিও আকারে তুলে ধরতে পারেন। অথবা আপনার যে বিষয়টি ভালো লাগে সে বিষয়টির উপর ভিডিও তৈরি করতে পারেন। ভিডিও তৈরি করে আপনার চ্যানেলে আপলোড করুন।
আপনার এই ভিডিও গুলো যখন ভিউ হবে তখন বিভিন্ন উপায়ে আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেল থেকে ইনকাম করতে পারবেন। এখন কে না জানে আমরা প্রত্যেকেই ইউটিউব সম্পর্কে কম বেশি জানি। আপনার পড়াশোনার পাশাপাশি আপনার যে বিষয়টি ভালো লাগে সেই বিষয়ের উপর ভিডিও তৈরি করে আপনার চ্যানেলে আপলোড করতে পারেন। এইভাবে পড়াশোনার পাশাপাশি আপনি ভালো একটা পরিমানে আয় করতে পারবেন।
৩) গ্রাফিক্স ডিজাইন: এটি এমন একটি পেশা যার ডিমান্ড দিন দিন বাড়তেছে। তাই আপনি চাইলে পড়াশোনার পাশাপাশি ফটোশপ এর ব্যবহার শিখে অনলাইন মার্কেট প্লেস গুলোতে কাজ করতে পারেন। বর্তমানে অনলাইন মার্কেট প্লেসে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার এর প্রচুর ডিমান্ড। তাই আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনার হয়েও অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন।
এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন কোম্পানি চালু করতেছে। এইসব সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানিগুলোর ব্যানার, লোগো ইত্যাদি বিষয়ে সাহায্য নেওয়ার প্রয়োজন হয়। তাই আপনি লেখাপড়ার পাশাপাশি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে নিতে পারেন। সেটা দ্বারা অনলাইনে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে পারেন।
>>>গ্রাফিক্স ডিজাইনের মাধ্যমে আয় করা শিখতে নিচের এই ভিডিও টি দেখতে পারেন<<<
৪) ভিডিও এডিটিং: ভিডিও এডিটিং এর বর্তমানে সময় প্রচুর চাহিদা। অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতে ভিডিও এডিটিং এর সার্ভিস দেওয়ার মাধ্যমে আপনি আলাদা একটি আর্নিং করতে পারেন। এছাড়াও বর্তমানে ইউটিউব এর যুগ লক্ষ-কোটি চ্যানেল আছে। অনেক চ্যানেল আছে যারা ভিডিও এডিটর নিয়োগ দিয়ে থাকে।
আপনি চাইলেও ভিডিও এডিটিং স্কিল ডেভেলপ করে অনলাইনে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ করতে পারেন যার মাধ্যমে খুব ভালো পরিমাণ একটা অর্থ আয় করতে পারবেন।
৫) ফটোগ্রাফি: ফটোগ্রাফি করার মাধ্যমে ভালো মানের অর্থ আয় করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে দেখবেন বিয়ে, বার্থডে পার্টি ইত্যাদি অনুষ্ঠানে ফটোগ্রাফি প্রয়োজন হয়। এছাড়াও আপনি ফ্রীল্যান্স ফটোগ্রাফি হিসেবেও কাজ করতে পারেন। ফটোগ্রাফি একটি ক্রিয়েটিভ প্রফেশন এবং এটি অনেক ডিমান্ডেবল প্রফেশন। মানুষ তাদের বিশেষ মুহুর্তগুলোকে ক্যামেরা বন্দি করে রেখে দিতে চায় স্মৃতি হিসেবে। এখন সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ। এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়াতে সুন্দর সুন্দর ছবি আপলোড দেওয়ার জন্য ফটোগ্রাফারদের খুঁজে থাকে।


0 Comments